1. iamparves@gmail.com : hostkip :
  2. sokalerdaknews@gmail.com : Sokaler Dak : Sokaler Dak
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন

লালমোহনের শিক্ষা অফিসার মিলনের বিরুদ্ধে ফের অভিযোগ

  • আপডেট : শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৯৬ বার দেখা হয়েছে

ভোলার লালমোহন উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো.  আক্তারুজ্জামান মিলনের বিরুদ্ধে ফের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

এবার উপজেলা শিক্ষা অফিসে বিদ্যালয়ের স্লিপ বাবদ পূর্বের চাইতে একটু কমিয়ে ৩ হাজার টাকা করে নেয়ার অভিযোগ তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেছেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও একজন সম্মানিত সদস্য।

বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজেদের ব্যক্তিগত প্রোফাইল থেকে এমন পোস্ট করেন তারা।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি শওকত আলী হেলাল হাওলাদার তাঁর Md Helal Hawlader আইডিতে লিখেন, “লালমোহন উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সন্মানিত প্রধান শিক্ষক বৃন্দ গত ৫ ই আগষ্ট বিপ্লবের প্রতি সন্মান প্রদর্শন হিসাবে চাঁদাবাজি কে না বলুন- প্লিজ। কারন ৫ই আগষ্ট পূর্ব অবস্হা কোনভাবেই সমর্থন করা যায় না। কেননা তখন বিশাল অমানবিকভাবে চাঁদাবাজি হয়েছে এখন পরিমাণ কমিয়ে ইতিমধ্যে স্লিপ ৩ হাজার টাকা ১০ টি স্কুল থেকে দেয়া হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। পূর্বেও বিরুদ্ধে ছিলাম কিন্তু সফল হইনি তবে বাগানের সেরা ফুল কে জানিয়ে ছিলাম। এখনো আছি। তাই চাঁদা মুক্ত স্লিপ চাই।”

একইদিন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মানিত সদস্য মো. মনিরুল ইসলাম তাঁর Manirul Islam আইডিতে একই অভিযোগ তুলে ধরেন।

এদিকে এর আগেও উপজেলা শিক্ষা অফিসার আক্তারুজ্জামান মিলনের বিরুদ্ধে সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তুলে কালমা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আকতার হোসেন,  পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড নয়ানীগ্রামের বাসিন্দা মো. ফজলু সংশ্লিষ্ট দপ্তরসহ দুর্নীতি দমন কমিশনেও পৃথকভাবে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। শুধু তাই নয়, উপজেলায় বিভিন্ন বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকগণও আক্তারুজ্জামান মিলনের বিরুদ্ধে জেলা শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন।


এসব অভিযোগগুলোর তদন্তও হয়েছে, তবে অদৃশ্য কারণে পার পেয়ে গেছেন তিনি।এনিয়ে উপজেলার শিক্ষকমহলে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করলেও আক্তারুজ্জামান মিলনের পেছনে ততকালীন আওয়ামী লীগের মদদ থাকায় কিছুই হয়নি বলে অভিযোগ শিক্ষকদের।


নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারা জানান, শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী রিয়াজ উদ্দিনসহ কতিপয় অসাধু শিক্ষকদের মাধ্যমে উৎকোচের টাকা তোলেন আক্তারুজ্জামান মিলন।একাধিক সূত্রে জানা গেছে, নানা অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে ওই এলাকার মানুষের আন্দোলনের মুখে প্রত্যাহার হয়েছিলেন আক্তারুজ্জামান মিলন।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতির করা এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষা কর্মকর্তা আক্তারুজ্জামান মিলন বলেন,  হেলাল হাওলাদার নামে কাউকে চিনি না এবং এ নামে আমার উপজেলায় কোনো শিক্ষক নাই। একইসাথে তার বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ সত্য নয় বলেও দাবি করেন এ কর্মকর্তা।

সকালের ডাক/তারু/সোহো/লালমোহন

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© সকল স্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৪ | দৈনিক সকালের ডাক
কারিগরি সহায়তায় হোস্টকিপ টেকনোলজি